শামসুজ্জামান শামস পেশায় সাংবাদিক। জন্ম ১ জানুয়ারি ঢাকার নবাবগঞ্জের নারায়ণপুর গ্রামে। যদিও জন্মস্থানে কখনো বসবাস করা হয়নি।
লেখাপড়ার শুরুটা ঢাকার মানিকমিয়া এভিনিউস্থ রাজধানী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে।
পরে অষ্টম শ্রেণী থেকে এসএসসি পর্যন্ত ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সংলগ্ন নিউ মডেল হাইস্কুলে। ১৯৯১ সালে তেজগাঁও কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে আই.কম এবং একই কলেজ থেকে ১৯৯৩-এ বি.কম পাশ করেন।
স্নাতক হবার পর তিনি সাংবাদিকতা পেশায় যোগ দেন। ২০০০ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনায় মাস্টার্স সমাপ্ত করেন।
ব্যক্তিজীবনে ভিড় ও কোলাহল থেকে একটু দূরে থাকতে স্বাচ্ছন্দবোধকারী এ লেখক দেড় যুগ ধরে সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত। শামসের সৃজনশীল লেখালেখির শুরু নব্বই দশকের মাঝামাঝি। ২০০০ সালে 'বিরহের নীল আকাশ' এবং 'মেঘ ভাঙা রোদ' উপন্যাসের মাধ্যমে পাঠকপ্রিয়তা অর্জনকারী এ লেখক গত এক যুগে ৭০টির উপর গ্রন্থ রচনা করেছেন। এই কথাশিল্পী তার লেখার মাধ্যমে আমাদেরকে চারপাশের মানুষের হতাশা, গ্লানি, আনন্দ-বিস্ময় ও বিশ্বাসের সঙ্গে পরিচিত করিয়ে দেন। শামস বহুল প্রচারিত একটি জাতীয় দৈনিক এ সিনিয়র স্টাফ রির্পোটারের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় নানা বিষয়ের ওপর অবিরাম লিখছেন। অমর একুশে বইমেলা-২০১৪ এ তার প্রকাশিত বইগুলো হচ্ছে- 'ভূতের কবলে গোয়েন্দা মামা', 'স্পোর্টস জোকস', 'ফুটবল ও ক্রিকেট খেলার আইন কানুন', 'খ্যাতিমান রাষ্ট্রনায়কেরা', 'দেশ জানো বিশ্বজানো', 'ছোটদের প্রিয় বিশ বিজ্ঞানী', 'এ টু জেড শচীন টেন্ডুলকার', 'ছোটদের প্রিয় দশ দেশের দশ ক্রিকেটার', 'ব্রাজিল বিশ্বকাপ ও তারকা ফুটবলারা',
' হোয়াইট ওয়াশ থেকে বাংলাওয়াশ', 'ক্রীড়াবিদদের রোমান্স' 'বিশ্বসেরা ১০০ ক্রীড়াবিদ, 'মহানায়িকা সুচিত্রা সেন' ও 'মানব কল্যানে বিজ্ঞান।'