দ্য ট্রুথস উই হোল্ড

Author : কমলা হ্যারিস

List Price: Tk. 440

Tk. 264 You Save 176 (40%)

দ্য ট্রুথস উই হোল্ড

প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের পর থেকে জাতি হিসেবে আমেরিকা ধারণ করে আসছে নিজস্ব মূল্যবোধ ও আদর্শ। যে মূল্যবোধগুলো আমেরিকাকে ঐক্যবদ্ধ করে, যে সত্য আমেরিকানদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিফলিত, সেটিই উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান বিশ্বের অন্যতম অনুপ্রেরণাদায়ী নেতা কমলা হ্যারিসের ‘দ্য ট্রুথস উই হোল্ড- অ্যান আমেরিকান জার্নি’ বইটাতে। অভিবাসী পরিবারের সন্তান হিসেবে তিনি বড় হয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে। এমন একটা কমিউনিটিতে তিনি বেড়ে উঠেছিলেন, যারা খুব গভীরভাবে ধারণ ও লালন করে সামাজিক ন্যায়বিচারকে। অল্প বয়স থেকেই সবসময় ন্যায়বিচারের জন্য নিজেকে নিবেদিত রেখেছিলেন কমলা। আইনের স্কুলে একজন প্রসিকিউটর ও পরে ডিসট্রিক্ট অ্যাটর্নি হিসেবে কর্মরত হওয়ার পর নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আমেরিকান আইন প্রয়োগকারী ব্যস্থার অন্যতম প্রধান পরিবর্তনের প্রতিনিধি হিসেবে। এরপর ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল হওয়ার পর নিপীড়িত ও বঞ্চিতদের কন্ঠস্বরে পরিণত হয়েছিলেন। ফোরক্লোজার ক্রাইসিসের সময় ব্যাংকগুলোকে শক্ত হাতে মোকাবেলা করেছিলেন; ক্যালিফোর্নিয়ার কর্মজীবী পরিবারগুলোর পক্ষে জিতেছিলেন ঐতিহাসিক সেটেলমেন্ট। প্রতিটি আমেরিকানের অধিকার প্রাপ্তির ও সমতাসূচক সমাজ গড়ার যে ঘোষণা রয়েছে আমেরিকার সংবিধানে, সেই সত্যকেই নিজের ভিতরে ধারণে সবসসময় সচেষ্ট ছিলেন কমলা। যেমন, একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন অপরাধীদের মনস্তত্ত্ব বিশ্লেষণ ও তাদেরকে সুন্দর জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে আসার অভিপ্রায়ে। অপরাধের প্রতি ‘কঠিন’ বা ‘নরম’ হওয়া নয়, বরং ‘স্মার্ট’ হওয়াটাই তার মন্ত্র। এখানে স্মার্ট হওয়ার অর্থ হচ্ছে, সেই সত্যগুলো বোঝা যা জাতি হিসেবে আমেরিকানদের আরও উন্নত জায়গায় নিয়ে যাবে এবং সেই সত্যকে সমর্থন করা হবে সর্বশক্তি দিয়ে। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের সিঁড়ি বেয়ে ধীরে ধীরে উপরে উঠেছেন কমলা হ্যারিস। একসময় হয়েছেন মার্কিন সিনেটের সদস্য। আমেরিকার অস্তিত্বের সাথে জড়িত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করেছেন, যার মধ্যে ছিল স্বাস্থ্য সেবা থেকে অভিবাসন, জাতীয় নিরাপত্তা থেকে ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের মত ইস্যু। কমলা হ্যারিসের ‘দ্য ট্রুথস উই হোল্ড-অ্যান আমেরিকান জার্নি’ বইটি তার নিজ জীবন, চিন্তা ও আদর্শের প্রতিচ্ছবি। সমস্যা-সমাধান, সঙ্কট ব্যবস্থাপনা, চ্যালেঞ্জিং সময়ে নেতৃত্ব-পদ্ধতিসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয়েছে এই বইয়ে। এর পাশাপাশি বর্ণিত হয়েছে তার নিজ জীবনের নানান গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো। আমেরিকান সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে আগ্রহী সবাই এই বইটিতে খুঁজে পাবেন একজন দারুণ অনুপ্রেরণাদায়ী ও কর্মোদ্যমী মানুষকে।

Author : কমলা হ্যারিস

ক্যাটাগরি: জীবনী ও স্মৃতিচারণ: বিবিধ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব অতিরিক্ত ছাড়ের বই

0 Rating / 0 Review

List Price: Tk. 440

Tk. 264 You Save 176 (40%)

Add to cart Add to Booklist

প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের পর থেকে জাতি হিসেবে আমেরিকা ধারণ করে আসছে নিজস্ব মূল্যবোধ ও আদর্শ। যে মূল্যবোধগুলো আমেরিকাকে ঐক্যবদ্ধ করে, যে সত্য আমেরিকানদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিফলিত, সেটিই উঠে এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বর্তমান বিশ্বের অন্যতম অনুপ্রেরণাদায়ী নেতা কমলা হ্যারিসের ‘দ্য ট্রুথস উই হোল্ড- অ্যান আমেরিকান জার্নি’ বইটাতে। অভিবাসী পরিবারের সন্তান হিসেবে তিনি বড় হয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে। এমন একটা কমিউনিটিতে তিনি বেড়ে উঠেছিলেন, যারা খুব গভীরভাবে ধারণ ও লালন করে সামাজিক ন্যায়বিচারকে। অল্প বয়স থেকেই সবসময় ন্যায়বিচারের জন্য নিজেকে নিবেদিত রেখেছিলেন কমলা। আইনের স্কুলে একজন প্রসিকিউটর ও পরে ডিসট্রিক্ট অ্যাটর্নি হিসেবে কর্মরত হওয়ার পর নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আমেরিকান আইন প্রয়োগকারী ব্যস্থার অন্যতম প্রধান পরিবর্তনের প্রতিনিধি হিসেবে। এরপর ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেল হওয়ার পর নিপীড়িত ও বঞ্চিতদের কন্ঠস্বরে পরিণত হয়েছিলেন। ফোরক্লোজার ক্রাইসিসের সময় ব্যাংকগুলোকে শক্ত হাতে মোকাবেলা করেছিলেন; ক্যালিফোর্নিয়ার কর্মজীবী পরিবারগুলোর পক্ষে জিতেছিলেন ঐতিহাসিক সেটেলমেন্ট। প্রতিটি আমেরিকানের অধিকার প্রাপ্তির ও সমতাসূচক সমাজ গড়ার যে ঘোষণা রয়েছে আমেরিকার সংবিধানে, সেই সত্যকেই নিজের ভিতরে ধারণে সবসসময় সচেষ্ট ছিলেন কমলা। যেমন, একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন অপরাধীদের মনস্তত্ত্ব বিশ্লেষণ ও তাদেরকে সুন্দর জীবনে ফিরিয়ে নিয়ে আসার অভিপ্রায়ে। অপরাধের প্রতি ‘কঠিন’ বা ‘নরম’ হওয়া নয়, বরং ‘স্মার্ট’ হওয়াটাই তার মন্ত্র। এখানে স্মার্ট হওয়ার অর্থ হচ্ছে, সেই সত্যগুলো বোঝা যা জাতি হিসেবে আমেরিকানদের আরও উন্নত জায়গায় নিয়ে যাবে এবং সেই সত্যকে সমর্থন করা হবে সর্বশক্তি দিয়ে। রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের সিঁড়ি বেয়ে ধীরে ধীরে উপরে উঠেছেন কমলা হ্যারিস। একসময় হয়েছেন মার্কিন সিনেটের সদস্য। আমেরিকার অস্তিত্বের সাথে জড়িত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কাজ করেছেন, যার মধ্যে ছিল স্বাস্থ্য সেবা থেকে অভিবাসন, জাতীয় নিরাপত্তা থেকে ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের মত ইস্যু। কমলা হ্যারিসের ‘দ্য ট্রুথস উই হোল্ড-অ্যান আমেরিকান জার্নি’ বইটি তার নিজ জীবন, চিন্তা ও আদর্শের প্রতিচ্ছবি। সমস্যা-সমাধান, সঙ্কট ব্যবস্থাপনা, চ্যালেঞ্জিং সময়ে নেতৃত্ব-পদ্ধতিসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হয়েছে এই বইয়ে। এর পাশাপাশি বর্ণিত হয়েছে তার নিজ জীবনের নানান গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলো। আমেরিকান সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি নিয়ে আগ্রহী সবাই এই বইটিতে খুঁজে পাবেন একজন দারুণ অনুপ্রেরণাদায়ী ও কর্মোদ্যমী মানুষকে।

Title দ্য ট্রুথস উই হোল্ড
Author কমলা হ্যারিস
Publisher অন্যধারা
ISBN 9789849582915
Edition ১ম প্রকাশ, সেপ্টেম্বর ২০২১
Number of Pages 256
Country Bangladesh
Language বাংলা
kamala_harris_vice_presidential_portrait.jpg

কমলা হ্যারিস

কমলা হ্যারিসের পূর্ণ নাম কমলা দেবি হ্যারিস। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন রাজনীতিবিদ, আইনজীবী ও দেশটির বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট। আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম মহিলা ভাইস- প্রেসিডেন্ট এবং দেশটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ সরকারী পদধারী নারী তিনি। 



ক্যালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে এক অভিবাসী পরিবারে জন্ম নেওয়া কমলা হ্যারিস তাঁর স্নাতক সম্পন্ন করেছেন হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিওটি ও ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার হেস্টিংস কলেজ অব ল থেকে। তার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল আলামিদা কাউন্টির ডিসট্রিক্ট অ্যাটর্নির অফিসে একজন আইনজীবী হিসেবে। ক্যারিয়ারের সিঁড়ি বেয়ে ক্রমান্বয়ে উপরে উঠতে উঠতে ২০১০ সালে নির্বাচিত হন ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে। ২০১৬ সালে দ্বিতীয় আফ্রিকান-আমেরিকান নারী ও প্রথম দক্ষিণ-এশিয়ান আমেরিকান হিসেবে নির্বাচত হন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটর হিসেবে। অপরাধীদের সুন্দর জীবনে ফিরিয়ে আনা, গৃহায়ন ঋণের ভুক্তভোগীদের পক্ষ হয়ে ব্যাংকারদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো, স্বাস্থ্য সেবা নীতিমালা পুনর্গঠন, অভিবাসীদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের প্রচেষ্টাসহ বিভিন্ন জনসম্পৃক্ত ইস্যুতে কাজ করে তিনি দেশব্যাপী সুনাম অর্জন করেন। 
ব্যক্তিগত জীবনে তিনি গাঁটছাড়া বেঁধেছেন প্রখ্যাত আইনজীবী ডগ এমহফের সঙ্গে। বাবা ডোনাল্ড জে. হ্যারিস ও মা শ্যামলা গোপালানের বড় সন্তান তিনি। মায়া নামে তার এক বোন রয়েছে।

 


Submit Your review and Ratings

Please Login before submitting a review..